বিতর্কিত প্রথম ধাপ:প্রথমবার লাইসেন্স দেওয়ার প্রক্রিয়ায় ৫২টি প্রতিষ্ঠান আবেদন করেছিল। এর মধ্যে মাত্র দুটি প্রতিষ্ঠান এলওআই (লেটার অব ইনটেন্ট) পায় এবং নগদ ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স নানা অভিযোগে স্থগিত হয়। নিয়ন্ত্রক সংস্থা জানায়, রাজনৈতিক প্রভাব, আর্থিক অনিয়ম ও জালিয়াতির মতো গুরুতর অভিযোগ তাদের বিরুদ্ধে ছিল। অপরদিকে কড়ি ডিজিটাল ব্যাংক এখনো অনুমোদন পায়নি। এ প্রক্রিয়াকে ঘিরে ব্যাপক সমালোচনা ওঠে। বিশ্বব্যাংক গ্রুপের ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স করপোরেশন (আইএফসি) স্পষ্ট ভাষায় বলে, লাইসেন্স প্রদানের ক্ষেত্রে দুর্নীতি, রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ ও স্বচ্ছতার অভাব ছিল। তাদের রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়, এই প্রক্রিয়া উদ্ভাবনকে নিরুৎসাহিত করেছে এবং নতুন উদ্যোক্তাদের পথে বাধা তৈরি করেছে। ফলস্বরূপ, ডিজিটাল ব্যাংকিং যাত্রার প্রাথমিক ধাপেই আস্থার সংকট তৈরি হয়। কেন ডিজিটাল ব্যাংক অপরিহার্য:বাংলাদেশে এখনো বিপুল জনগোষ্ঠী ব্যাংকিংসুবিধার বাইরে রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, প্রাপ্তবয়স্ক জনসংখ্যার একটি...