অনুসন্ধানে দেখা গেছে, যশোরের সাতমাইল বারিনগর বাজারে কৃষক প্রতি কেজি কাঁচামরিচ বিক্রি করছেন ১২৫ টাকায়। সেখান থেকে ব্যাপারিরা এই পণ্য ঢাকার কাওরান বাজারে ১৩০ টাকায় বিক্রি করছে। আড়তে কমিশন বাণিজ্যের নামে ফড়িয়া যাদের কোনো ট্রেড লাইসেন্স নেই এমন মধ্যস্বত্বভোগী ব্যাপারিদের কাছ থেকে নিয়ে প্রতি কেজি কাঁচামরিচ পাইকারদের কাছে বিক্রি করছে ২০০ টাকায়। এখানেই পণ্যের দাম দ্বিগুণ করে তুলছে সেই কমিশন বিক্রেতারা। পরে পাইকারি বিক্রেতারা বিক্রি করছে ২১০-২২০ টাকা। যা খুচরা পর্যায়ে ক্রেতাদের ২৪০ টাকায় কিনতে হচ্ছে। পাশাপাশি বগুড়ায় কৃষক পর্যায় থেকে প্রতি কেজি ঢ্যাঁড়স ৪০-৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ব্যাপারিরা ঢাকায় এনে বিক্রি করছেন ৪৫-৫৬ টাকা। কমিশন বাণিজ্যের নাম করে ফড়িয়া বিক্রেতারা সেই ঢ্যাঁড়শ ৫৫-৬৫ টাকায় বিক্রি করছে পাইকারদের কাছে। পাইকারি বিক্রেতারা আবার খুচরা বিক্রেতাদের কাছে বিক্রি করছে ৭০-৮০ টাকা। আর...