গাজাকে দুবাইয়ের মতো একটি এলাকায় পরিণত করার যে ইসরাইলি পরিকল্পনা করা হয়েছে, তা শুধু ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুতির বিষয়টিকে আড়াল করলেও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অর্থনৈতিকভাবেও শুরু থেকেই এটি অসাধ্য হতে পারে, যদি না বিনিয়োগকারীরা চোখ-কান বুজে টাকা ঢালতে রাজি হন। জাতিসংঘের একটি বিশ্লেষণ বলছে, গাজার প্রায় ৪ কোটি ২০ লাখ টন ধ্বংসাবশেষ সরাতেই ৬০০ মিলিয়ন ডলার খরচ হয়ে যাবে। এরপর পয়ঃনিষ্কাশন, পানি ও বিদ্যুৎ সংযোগের কাজ শুরুর আগের যে খরচ, অর্থাৎ যার ওপর ভিত্তি করে ভবিষ্যতে ঝলমলে আকাশচুম্বী ভবন নিয়ে শহরটি গড়ে উঠবে, সেটিও কম নয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, গাজায় ইসরাইলের বোমা হামলার তীব্রতা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে মিত্রশক্তির নাৎসি জার্মানির ওপর চালানো বোমা হামলার সঙ্গে তুলনা করতে গেলে সম্ভবত তাকেও ছাড়িয়ে গেছে। ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির স্থাপত্য ইতিহাসের অধ্যাপক মার্ক জারজমবেক, যিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-পরবর্তী...