দেশের ছাত্ররাজনীতিতে ঐতিহ্যগতভাবেই ‘ডাকসু’কে বলা হয় দ্বিতীয় সংসদ। কেননা, এখান থেকেই যুগে যুগে দেশপ্রেমিক মেধাবী শিক্ষার্থীরা দেশের নেতৃত্বে গেছেন এবং সাধারণ মানুষকে মুক্তির পথ দেখিয়েছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার সময় থেকেই বিভিন্ন আন্দোলন-সংগ্রামের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন, ভাষা আন্দোলন, মহান মুক্তিযুদ্ধ, ’৯০-এর স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন এবং সাম্প্রতিক সময়ে ফ্যাসিবাদবিরোধী জুলাই গণঅভ্যুত্থানে এর ভূমিকা কী ছিল তা সবাই জানেন। এই ঢাকা বিশ^বিদ্যালয় শুধু একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নয়, এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান দেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলন ও অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামের এক গুরুত্বপূর্ণ প্রতীক। ডাকসু দেশে গণতন্ত্র এবং ইতিবাচক ধারায় সবসময় ভূমিকা রেখেছে। ছাত্রদের অধিকার আদায়ে ডাকসু যেমন ভূমিকা রেখেছে, তেমনি দেশের মানুষের অধিকারের জন্যও তারা সক্রিয় থেকেছে। বিষয়টি এমন যে, দেশের মানুষ কোনো অন্যায় আর অবিচারের প্রতিবাদ দেখতে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং ডাকসুর দিকে তাকিয়ে থেকেছে সবসময়। দেশের ক্রান্তিলগ্নে...