কুয়ালালামপুরের বুকিত বিনতাং এলাকায় দাঁড়ালে বিদেশি পর্যটকদের পদচারণায় আজ এক উৎসবমুখর পরিবেশ চোখে পড়ে। জার্মানি থেকে আসা দম্পতি জন ও মারিয়া বলেন, ‘মালয়েশিয়ায় আসার মূল আকর্ষণ ছিল এখানকার খাবার ও সংস্কৃতি। ল্যাংকাউইয়ের সমুদ্রসৈকত আর কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ার ঘুরে আমরা দারুণ আনন্দ পেয়েছি।’ তবে শুধু ইউরোপের ভ্রমণপ্রেমীরাই নয়, প্রতিবেশী বাংলাদেশ থেকেও পর্যটকদের আগমন দিন দিন বাড়ছে। কুয়ালালামপুর ভ্রমণে আসা ঢাকার বাসিন্দা নাহিদা সুলতানা বলেন, ‘মালয়েশিয়া আমাদের জন্য খুব কাছের একটি দেশ। পরিবার নিয়ে এখানে ভ্রমণে আসা সহজ ও সাশ্রয়ী। বিশেষ করে শিশুদের জন্য থিম পার্ক, অ্যাকোয়ারিয়াম আর ল্যাংকাউই দ্বীপ ভ্রমণ সত্যিই অবিস্মরণীয়।’ আরেক বাংলাদেশি পর্যটক মিরাজ হোসেনের অভিজ্ঞতা হলো শপিং ও খাবারকেন্দ্রিক। তিনি বলেন, ‘এখানকার বাজারগুলোতে দারুণ অফার থাকে। আর হালাল খাবার সহজে পাওয়া যায়—এটাও বাংলাদেশি পর্যটকদের কাছে মালয়েশিয়াকে আরও আকর্ষণীয়...