টিম হোটেল থেকে দশরথ রঙ্গশালা অথবা আর্মি ফুটবল গ্রাউন্ডের দূরত্ব খুব বেশি নয়। আয়োজন অল নেপাল ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনও অফ ডে অনুশীলনের জন্য মাঠ বরাদ্দ দিয়ে রেখেছে আগে থেকেই। তবে আগের ম্যাচের ভুলভ্রান্তি মাঠে গিয়ে শুধরানোর চেয়ে ম্যাচের ধকল কাটিয়ে ওঠাতেই লাভ খুঁজছে বাংলাদেশ দল। রবিবার সকালে ইন-হাউস বেশ কিছু প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের ফুটবলারদের হয়েছে রিকভারি সেশন। বিকেলটা কোচ হাভিয়ের কাবরেরা খেলোয়াড়দের দিয়েছেন বিশ্রাম। তবে স্বাগতিক নেপাল বসে নেই। সিরিজটা নিজেদের করতে তারা কালও মাঠে গিয়ে ঘাম ঝড়িয়েছে। কোচ মানুক আর না মানুক, এই বাংলাদেশ অবশ্যই খর্ব শক্তির। হামজা চৌধুরী, শমিত শোম, ফাহামিদুল ইসলাম, শেখ মোরসালিন, আল-আমীন, শাকিল আহাদ তপুরা না থাকা মানে তো তাই দাঁড়ায়। একই সঙ্গে নিয়মিত একাদশে ফেরার সুযোগ মিলেছে অনেকের। তাদেরই একজন রহমত মিয়া। মূলত লেফটব্যাক...