প্রথম ম্যাচের ধকল কাটিয়ে উঠতে রোববার ছিল রিকভারি। সকালে হোটেলের ফিটনেস সেন্টারে হালকা অনুশীলনে দিন পার করেছেন জামাল-তারিকরা। হোটেলের লবিতে দেখা গেল সুজন হোসেন ও মিতুল মারমা পায়চারি করছেন। চারদিকের আবহে যেন কঠিন লড়াইয়ে ড্র করতে পারার স্বস্তি। গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে কথা বলতে এসে রহমত মিয়া দলের সাদামাটা পারফরম্যান্সকে ‘ডিফেন্ড’ করতে চাইলেন। হামজা চৌধুরী, শোমিত সোমের অনুপস্থিতিতে অনেক কিছু করতে না পারার ব্যর্থতাও তিনি মেনে নিলেন অকপটে। দশরথ স্টেডিয়ামে শনিবার নেপালের বিপক্ষে গোলশুন্য ড্র করে বাংলাদেশ। আগামী মঙ্গলবার দ্বিতীয় প্রীতি ম্যাচে মুখোমুখি হবে দুই দল। একদিন বিশ্রাম নিয়ে সোমবার ফের মাঠের অনুশীলনে ফিরবেন তপু-ইব্রাহিম-রহমতরা। নেপাল অবশ্য বিশ্রাম নেয়নি, রোববারও তারা প্রস্তুতি নিয়েছে। প্রথম ম্যাচের পারফরম্যান্সের মূল্যায়ন, দ্বিতীয় ম্যাচের লক্ষ্যসহ আরও অনেক বিষয়ে কথা বললেন রহমত। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের পাঠকদের জন্য তা...