২০২২ সালে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) নতুন সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেয়। সে সময় স্থানীয়দের আপত্তি উপেক্ষা করে ভাঙার কাজ শুরু হয়।অনেকেই আপত্তি জানান মুঘল আমলে তৈরি এই সেতু না ভাঙ্গতে। তবে ভাঙার মাঝপথে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর সেতুটিকে ঐতিহাসিক পুরাকীর্তি হিসেবে সংরক্ষণের সিদ্ধান্ত নিলে নির্মাণকাজ বন্ধ হয়ে যায়। ততক্ষণে সেতুটির অর্ধেক ভেঙে পড়ে। এরপর থেকে নেই কোনো সংস্কার, নেই কোনো বিকল্প সেতু।অভিযোগ উঠেছে, দীর্ঘ তিন বছরে কোনো পক্ষই কার্যকর উদ্যোগ নেয়নি। ফলে প্রতিদিন দুর্ভোগে পড়ছেন এলাকাবাসী। স্থানীয় এক আবেদ নামের শিক্ষার্থী বলেন, প্রতিদিন স্কুলে যেতে আমাদের অনেকটা পথ ঘুরে যেতে হয়। বর্ষাকালে কাদা, মাটির কারণে হেঁটে যাওয়া প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে। সেতুটির মাঝখান ভাঙা হওয়ায় অনেক গাড়ি এ দিকে যায় না।স্থানীয় কৃষক আব্দুল গফুর জানান, ধান, সবজি বাজারে নিতে ভীষণ কষ্ট...