নির্বাচন কমিশন জনমানুষের দাবি উপেক্ষা করে এ আসন বিন্যাস করেছে। গণমানুষকে সঙ্গে নিয়ে আমরা আন্দোলন শুরু করেছি। এতেও যদি নির্বাচন কমিশন চারটি আসন ফিরিয়ে না দেয়, তাহলে কঠোর আন্দোলনের ঘোষণা দেন জেলা বিএনপির সাবেক সহসভাপতি খান মনিরুল ইসলাম।তিনি আরও বলেন, প্রস্তাবিত গেজেটের পর থেকে আমরা রাজপথে ছিলাম। সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি। এরপরও নির্বাচন কমিশন আমাদের আগ্রহকে গুরুত্ব দেয়নি। অবিবেচনা প্রসূত একটি আসন বিন্যাস করেছে।বিএনপি ও জামায়াতের নেতাকর্মীরা জানান, দীর্ঘদিন ধরে বাগেরহাটে চারটি আসন ছিল। গেল ৩০ জুলাই দুপুরে আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাগেরহাটের চারটি আসনের মধ্যে একটি অংশ কমিয়ে জেলায় তিনটি আসন করার প্রাথমিক প্রস্তাব দিয়েছিল নির্বাচন কমিশন। এরপর থেকেই বাগেরহাটবাসী আন্দোলন শুরু করে। চারটি আসন বহল রাখার দাবিতে নির্বাচন কমিশনের শুনানিতে অংশগ্রহণ করেন বাগেরহাটের নেতাকর্মীরা। তার বিপরীতে গত ৪...