এর আগে জুন মাসেই পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল আসিম মুনির ওয়াশিংটনে যান এবং হোয়াইট হাউসের ক্যাবিনেট কক্ষে ট্রাম্পের সঙ্গে একান্ত বৈঠক করেন। এটি ছিল বিরল এক ঘটনা।এদিকে একদিন আগেই মোদি বলেছেন, ওয়াশিংটন ও নয়াদিল্লির সম্পর্ক এখনো ‘খুবই ইতিবাচক’। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া বিবৃতিতে তিনি ট্রাম্পের সঙ্গে তার ব্যক্তিগত বন্ধুত্বের উল্লেখ করেন এবং দুই দেশের কৌশলগত সম্পর্ক নিয়ে আশাবাদী মনোভাব প্রকাশ করেন।মোদি লেখেন, ট্রাম্পের আন্তরিক অনুভূতি ও ইতিবাচক মূল্যায়নকে আমি গভীরভাবে প্রশংসা করি এবং সমভাবে প্রতিদান দিই। ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক অত্যন্ত ইতিবাচক, অগ্রসরমান, ব্যাপক ও বৈশ্বিক কৌশলগত অংশীদারিত্বমূলক।এর আগে ট্রাম্প সাংবাদিকদের বলেন, আমি সবসময় মোদির বন্ধু থাকব। ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে। চিন্তার কিছু নেই। তিনি নিজের আগের মন্তব্যকেও এ সময় তেমন গুরুত্ব দেননি, যেখানে তিনি বলেছিলেন, ভারতকে হয়তো চীনের...