প্যারিসের আর্ক দে ত্রিয়মফ ঘিরে আট লেনের বিশৃঙ্খল চক্কর। সিগন্যাল নেই, নিয়ম নেই, তবু শত শত চালক কোনোমতে ঠিক জায়গায় পৌঁছে যান। যখন মানুষ এভাবে কষ্ট করে গাড়ি চালায়, তখন মেশিনের কী হবে? এই প্রশ্নের উত্তর মিলছে আমেরিকা ও চীনে। সেখানকার শহরগুলোতে রোবোট্যাক্সি এখন নিত্যদিনের বাস্তবতা। শুধু সান ফ্রান্সিসকোতেই যাত্রী পরিবহনের প্রায় এক-চতুর্থাংশ এখন চালকবিহীন ট্যাক্সিতে হচ্ছে। চীনের উহান ও সাংহাইয়ে বছরে লাখ লাখ মানুষ নিরাপদে রোবোট্যাক্সিতে যাতায়াত করছেন। কিন্তু ইউরোপের চিত্র ভিন্ন। ওয়ারশ বা রোমে এখনো এই প্রযুক্তি পরীক্ষামূলক পর্যায়েও পৌঁছায়নি। ফলে প্রশ্ন উঠছে—রোবোট্যাক্সির অভাব কি ইউরোপবাসীর কাছে স্পষ্ট করে দেবে যে, প্রযুক্তিতে তারা কতটা পিছিয়ে পড়েছে? আইফোন থেকে শুরু করে টিকটক, চিপ থেকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা—ভোক্তাদের আকৃষ্ট করা প্রায় সব নতুন প্রযুক্তিই আসে চীন বা আমেরিকা থেকে। ইউরোপে তা...