
গত কয়েক দিন ধরে লন্ডনের রাজনৈতিক অঙ্গন ও গণমাধ্যমে তুমুল আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন লেবার পার্টির ডেপুটি লিডার ও সরকারের উপ-প্রধানমন্ত্রী অ্যাঞ্জেলা রেইনার। তাকে ঘিরে তৈরি হওয়া বিতর্কে প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমারের ওপরও বাড়ছিল পদত্যাগের চাপ। নানা প্রচেষ্টা সত্ত্বেও নিজেকে নির্দোষ প্রমাণে ব্যর্থ হন রেইনার। অবশেষে, ৫ সেপ্টেম্বর তাকে বিদায় নিতে হয়—মন্ত্রিত্ব, উপ-প্রধানমন্ত্রীত্ব এবং পার্টির ডেপুটি লিডারের পদ থেকে। লেবার পার্টির উজ্জ্বলতম তারকাদের একজন, যিনি শ্রমজীবী মানুষের কণ্ঠস্বর হয়ে পার্টিকে নতুন শক্তি দিয়েছেন, সেই রেইনারের বিদায় ছিল দলের জন্য এক কঠিন আঘাত। কিন্তু কেন এমন পরিণতি? সূত্রপাত হয়েছিল একটি বাড়ি কেনা নিয়ে। প্রায় আট লাখ পাউন্ড মূল্যের বাড়িটি কিনতে গিয়ে ট্যাক্স-সংক্রান্ত জটিলতায় গরমিল ঘটে। সেটিকে নিজের প্রধান আবাসন দেখিয়ে ইনহেরিটেন্স ট্যাক্সে রেয়াত নেন তিনি। কিন্তু বাস্তবে সেটিকে প্রধান আবাসন হিসেবে প্রমাণ...