তার এক মেয়ে বাংলাদেশের চুয়াডাঙ্গা জেলার দামুড়হুদা উপজেলার আনন্দবাস গ্রামে বিয়ে করে স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন। মায়ের মৃত্যুর খবর পেয়ে তিনি শেষবারের মতো তার মায়ের মুখটি দেখার জন্য আকুতি জানান।ভোলায় ঘরে ঢুকে খতিবকে কুপিয়ে হত্যামেয়ের এই মানবিক আবেদনকে গুরুত্ব দিয়ে চুয়াডাঙ্গা ব্যাটালিয়ন (৬ বিজিবি) তাৎক্ষণিকভাবে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের সঙ্গে যোগাযোগ করে। তাদের সমন্বিত প্রচেষ্টায় শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টায় সীমান্তের মেইন পিলার ১০৫-এর কাছে শূন্যরেখায় জাহানারা বেগমের মরদেহ আনা হয়। সেখানেই বাংলাদেশে বসবাসরত মেয়েকে মায়ের মুখটি শেষবারের মতো দেখার সুযোগ দেওয়া হয়।চুয়াডাঙ্গা ব্যাটালিয়ন (৬ বিজিবি)র পরিচালক লে. কর্নেল নাজমুল হাসান বলেন, এ ধরনের মানবিক কার্যক্রম শুধু দুই দেশের বাহিনীর মধ্যে সম্পর্ক জোরদার করে না, বরং সীমান্তবর্তী সাধারণ মানুষের মধ্যেও আস্থা তৈরি করে। বিজিবি সবসময় ‘সীমান্তের নিরাপত্তা এবং আস্থার প্রতীক’ হিসেবে...