রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে নুরুল হক ওরফে নুরাল পাগলার দরবার এলাকায় এখনও থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। হামলা-ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় দরবারের ভেতর ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে বিভিন্ন জিনিসপত্র। যেন ধ্বংসস্তূপ। ঘটনার পর থেকে দেখতে ভিড় করছে উৎসুক জনতা। শুক্রবার জুমার নামাজের পর ইমান-আকিদা রক্ষা কমিটির পূর্বঘোষিত বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে একদল লোকের এ হামলায় একজন নিহত ও অর্ধশত ব্যক্তি আহত হন। পরে পুলিশ, র্যাব ও সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এরই মধ্যে দেশের বিভিন্ন স্থানে ‘তৌহিদী জনতা’, ‘ইমান-আকিদা রক্ষা কমিটি’ ইত্যাদি নামে মাজার, দরগায় হামলা-ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ এবং কবর থেকে মরদেহ তুলে পুড়িয়ে দেওয়ার মতো নৃশংস ঘটনার নিন্দা জানিয়েছেন অনেকে। পাশাপাশি এ ধরনের কার্যক্রম বন্ধে সরকারকে পদক্ষেপ দাবি জানিয়েছেন তারা। কেউ কেউ প্রশ্ন তুলেছেন, ‘তৌহিদী জনতা’, ‘ইমান-আকিদা রক্ষা কমিটি’ আসলে...