সে ছিল এক চঞ্চল তরুণ জাকারান্ডা গাছ, কৌতূহলী আর আবেগি। ওর কাছে সেটা অনেক বেশি চাওয়া হবে, বললো চতুর্থ গাছটি। আমি একমত, চিৎকার করে উঠল পঞ্চম গাছ। তোমরা কি দেখছ না, ও তো একেবারে ছোট্ট একটা মেয়ে? আরও ভালো তো! গম্ভীর গলায় বলে উঠল এক ওবেচে গাছ। কারণ বোঝার ক্ষমতা সবচেয়ে বেশি থাকে শিশু-কিশোরদের মধ্যেই। আমার মনে হয় আমাদের অপেক্ষা করা উচিত, বললো সপ্তম এক গাছ। তার কণ্ঠস্বর ভীষণ পুরনো আর জ্ঞানভরা। চলো অপেক্ষা করি, দেখি আসলে সে কেমন। ঠিক মানুষটা হতে হবে। যদি ঠিক না হয়, সবই বৃথা যাবে। সে-ই ঠিক মানুষ, বলে উঠল আগের এক গাছ। দেখছ না, কেমন করে আমাদের দিকে তাকাচ্ছে? হ্যাঁ, তুমি ঠিক বলেছ, আরেকটি বললো। ও আমাদের শুনতে পাচ্ছে, বুঝতেও পারছে। এটাই তো অনেক...