দাবি মেনে রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে নুরুল হক ওরফে ‘নুরাল পাগলার’ কবর কিছুটা নিচু করা হয়েছিল, পুলিশ ও অভিযোগকারীদের লোকজন দরবার শরিফ পরিদর্শন করে ‘সন্তোষও’ প্রকাশ করেছিলেন। এরপরও সেখানে হামলা-ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ করে ‘তৌহিদী জনতার’ নামে একদল লোক। পরে তারা কবর থেকে লাশ তুলে নিয়ে পুড়িয়ে দেয়। দেশজুড়ে আলোচনা তৈরি করা এ ঘটনার পরদিন শনিবার সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, কবর নিচু করা নিয়ে দাবি তোলার পর বিক্ষোভের মধ্যেই তা নিচু করা হয়েছিল। শুক্রবারের হামলার ঘটনার আগে সংবাদ সম্মেলন করে দরবার শরিফের পক্ষ থেকে তা জানানো হয়েছিল। ওই দিনই পুলিশ ও বিক্ষোভকারীদের তরফে দরবার শরিফ পরিদর্শন করা হয়। সেখানে বিক্ষোভকারীদের তরফে একজন নেতা কবর নিচু করার সত্যতা দেখতে পান। তিনি উপস্থিত লোকজনকে সেকথাও বলেন। তবে লোকজন চলে আসায় শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভের কথা তখন বলেছিলেন...