ঘটনাটি ঘটেছে রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার জুড়ান মোল্লাপাড়ায়। নুরাল হক ওরফে ‘নুরাল পাগলা’র কবরকে কেন্দ্র করে কয়েক দিন ধরেই আলোচনা ও উত্তেজনা চলছিল সেখানে। গত ২৩ আগস্ট তার মৃত্যুর পর নুরাল পাগলাকে দাফনের কবর নিয়ে নানান প্রশ্ন ও অভিযোগ ওঠে। স্থানীদের ভাষ্যে, আশির দশকের শেষ দিকে নিজেকে ‘ইমাম মাহদী’ দাবি করে আলোচনায় আসেন রাজবাড়ীর গোয়ালন্দের নুরুল হক ওরফে নুরাল পাগলা। ওই সময় তার দাবিকে কেন্দ্র করে জনরোষ তৈরি হলে এক পর্যায়ে মুচলেকা দিয়ে এলাকা ছাড়তে বাধ্য হন তিনি। কিন্তু কিছুদিন পর আবার ফিরে এসে তিনি গোয়ালন্দ পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডে নিজ বাড়িতে কথিত ‘দরবার শরিফ’ গড়ে তোলেন এবং মৃত্যুর আগ পর্যন্ত সেটি পরিচালনা করতে থাকেন। গত ২৩ আগস্ট বার্ধক্যজনিত অসুস্থতায় রাজধানীর একটি হাসপাতালে নুরাল পাগল মারা যান। মৃত্যুর পর তার মরদেহ...