শনিবার বিকালে সরেজমিনে দেখা গেছে, জুড়ান মোল্লা পাড়ায় দরবারের সামনে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। দরবারের ভেতর একটি তিনতলা এবং একটি দুইতলা ভবন। উৎসুক জনতা দেখতে আসছেন। ঘরের ভেতরে স্বজনদের কাঁদতে দেখা যায়। বাইরে লাশ দাফনের প্রস্তুতি নিয়ে অপেক্ষা করছেন প্রতিবেশী ও স্বজনরা। বাবা আমজাদ মোল্লা বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আমরা পারিবারিকভাবে নুরাল পাগলার ভক্ত। রাসেল শুক্রবার সকাল থেকে বাড়িতেই ছিল। জুমার নামাজের পর বিক্ষুব্ধ মানুষজনকে মিছিল নিয়ে আসতে দেখে দরবার শরিফের গেটে অবস্থান নেয়। ভেতর থেকে গেট আটকে রাখে। বিক্ষুব্ধ লোকজন ধাক্কাধাক্কি করলেও গেটের দরজা খোলেনি। পরে বিক্ষুব্ধ জনতা বাড়ির গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে রাসেলকে এলোপাতাড়ি পিটিয়ে আহত করেন। এরপর দরবার শরিফে হামলা-ভাঙচুরের পাশাপাশি অগ্নিসংযোগ করেন। ওদিকে রাসেলের অবস্থা গুরুতর দেখে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে চিকিৎসক ফরিদপুর মেডিক্যাল কলেজ...