এতটা ঝুঁকিপূর্ণ ছিল মিশনটি যে সরাসরি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের অনুমোদন নেওয়া হয়েছিল। ব্যর্থ হলে ভিয়েতনামে ট্রাম্প-কিম বৈঠক ভেস্তে যেতে পারত। এমনকি মার্কিন সেনারা জিম্মি হওয়ার আশঙ্কাও ছিল প্রবল।সম্প্রতি নিউইয়র্ক টাইমস বেশ কয়েকজন সাবেক ও বর্তমান মার্কিন কর্মকর্তা এবং সেনা সদস্যের সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে এই ব্যর্থ অভিযানের বিস্তারিত প্রকাশ করেছে।অজানার দেয়াল ভাঙার চেষ্টাউত্তর কোরিয়া বরাবরই মার্কিন গোয়েন্দাদের জন্য দুর্ভেদ্য এক দুর্গ। ট্রাম্প যখন কিম জং-উনের সঙ্গে পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণ নিয়ে আলোচনা শুরু করেন, তখন কিমের ব্যক্তিগত অবস্থান ও ভাবনা বোঝা জরুরি হয়ে পড়ে ওয়াশিংটনের কাছে। তাই কিমের কথোপকথন সরাসরি ধরতে উত্তর কোরিয়ায় ইলেকট্রনিক ডিভাইস বসানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়। এই দায়িত্ব দেওয়া হয় ‘রেড স্কোয়াড্রন’ ইউনিটকে, যারা আগে ওসামা বিন লাদেন হত্যার অভিযানে অংশ নিয়েছিল।পরিকল্পনা ছিল— একটি পারমাণবিক সাবমেরিন উত্তর কোরিয়ার কাছে অবস্থান...