মেগান সঙ্গে সঙ্গে তার বাবাকে খবর দেন। পরিবার মরিয়া হয়ে মওরিনের খোঁজ করতে থাকে। কিন্তু পরদিনই আসে হৃদয়বিদারক সংবাদ। হোয়াটসঅ্যাপে একটি বার্তায় জানানো হয়— মওরিন আর বেঁচে নেই। বার্তাটি পাঠিয়েছিল পেগাসোস নামের একটি সংগঠন- যাদের কাজ মূলত মানুষকে আত্মহত্যায় সহায়তা করা। তারা আরও জানায়, মওরিনের অস্থি ডাকযোগে ৬-৮ সপ্তাহ পর পরিবারের কাছে পাঠানো হবে।মেগান বলেন, ‘সেই মুহূর্তে আমি একা ছিলাম, কোলে ছোট্ট সন্তান। বার্তাটি পড়েই আমি ভেঙে পড়ি। মনে হলো আমার দুনিয়া ভেঙে গেল।’পরবর্তীতে জানা যায়, মওরিন পেগাসোসের মাধ্যমে তার স্বেচ্ছামৃত্যু আয়োজনের আবেদন করেছিলেন। এই প্রক্রিয়ার জন্য প্রায় ২৬ লাখ টাকা (২১,৪০০ ডলার) খরচ করেছিলেন তিনি।সুইজারল্যান্ডে ১৯৪২ সাল থেকে স্বেচ্ছায় মৃত্যুতে সহায়তা বৈধ হলেও ইউথানেশিয়া নিষিদ্ধ। এখানে রোগী নিজেই ওষুধ গ্রহণ করে মৃত্যুর পথ বেছে নেন।তবে মওরিনের পরিবার ক্ষোভ প্রকাশ...