প্রকল্পের শুরুতে প্রতিটি ট্রেনসেটে অতিরিক্ত দুটি কোচ যুক্ত করার পরিকল্পনা ছিল। সে অনুযায়ী স্টেশনের দৈর্ঘ্যও নির্ধারণ করা হয়। তবে অতিরিক্ত খরচ ও কারিগরি জটিলতার কারণে কোচ বাড়ানো সম্ভব হয়নি। এর বিকল্প হিসেবে বাড়ানো হচ্ছে ট্রেন চলাচলের সংখ্যা বা ট্রিপ। বর্তমানে প্রতিটি ট্রেনসেট ছয় কোচের। দুই প্রান্তে দু’টি ট্রেলার কোচে চালকের কক্ষ ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা থাকে। মাঝের চারটি মোটরচালিত কোচ পুরোপুরি যাত্রী পরিবহনে ব্যবহৃত হয়। ডিএমটিসিএলের হাতে এমন ২৪টি ট্রেনসেট থাকলেও সবগুলো এখনো ব্যবহার করা হচ্ছে না। ডিএমটিসিএলের হিসাবে, ছয় কোচের প্রতিটি ট্রেনে সর্বোচ্চ ২ হাজার ৩০০ যাত্রী বহন করা সম্ভব। দুটি কোচ বাড়ানো গেলে একই জনবল দিয়ে আরও প্রায় এক হাজার যাত্রী পরিবহন করা যেত, জ্বালানি খরচও তেমন বাড়ত না। কিন্তু সেই পরিকল্পনা আটকে যাওয়ায় বিকল্প হিসেবে ট্রিপ বাড়ানো হচ্ছে।...