প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে বলা হয়, এ ধরনের বর্বরতা কোনোভাবেই সহ্য করা হবে না। প্রতিটি নাগরিকের জীবনের মর্যাদা রক্ষা করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব—তা জীবদ্দশায় হোক কিংবা মৃত্যুর পর। এই মূল্যবোধের পরিপন্থী কর্মকাণ্ড দেশের আইন, সামাজিক নীতি ও মানবিক আদর্শের ওপর সরাসরি আঘাত। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আশ্বস্ত করেছে যে, এই জঘন্য অপরাধে জড়িতদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা হবে। দ্রুত তদন্ত শুরু হয়েছে এবং দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানানো হয়। সরকারের বার্তায় স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে, ‘কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী জবাবদিহিতার ঊর্ধ্বে নয়।’ বিবৃতিতে জনগণকে ঘৃণা ও সহিংসতা প্রত্যাখ্যান...