চালের দাম খাদ্য ও সামগ্রিক মূল্যস্ফীতির ওপর এখনো উল্লেখযোগ্য চাপ তৈরি করছে। ক্রমেই বাড়ছে দাম। সেই চাপ কিছুটা হলেও প্রশমন করছে আলু। গত অর্থবছরে সবজির মূল্যস্ফীতি কমাতে বলিষ্ঠ প্রভাব রেখেছে। তবে খাদ্যবহির্ভূত খাতে গত অর্থবছরে মূল্যস্ফীতি স্থিতিশীল ছিল বলে পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের (জিইডি) তথ্য বিশ্লেষণে জানা গেছে। খাদ্যপণ্যের মধ্যে শাকসবজি ও কন্দজাত ফসলের অবদান যথাক্রমে ৬ দশমিক ৪৮ শতাংশ। দাম কমেছে ১০ দশমিক ৩৪ শতাংশ, যা খাদ্য মূল্যস্ফীতি কমাতে সহায়তা করেছে। এর মধ্যে আলু ও পেঁয়াজের অবদান যথাক্রমে ১৫ দশমিক ৭১ শতাংশ এবং ৭ দশমিক ৯৩ শতাংশ। এছাড়া সূক্ষ্ম বিশ্লেষণে দেখা যায়, ইলিশ, বেগুন, টমেটো, সয়াবিন তেল ও পাঙাশ মাছও মূল্যস্ফীতি কমাতে কিছুটা ভূমিকা রেখেছে। ভবিষ্যতে মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে কৃষি উপকরণের সময়মতো সরবরাহ এবং বাজার পরিস্থিতির নিবিড় পর্যবেক্ষণের ওপর...