মহানবী (সা.) শ্রমিকের মর্যাদা ভালোভাবে অনুধাবন করতে পেরেছিলেন। তার কারণ—তিনি নিজেও জীবনে শ্রমের কাজ করেছেন।শৈশবে মহানবী (সা.) পশুচারণ ও পালন করেছেন। তিনি ছিলেন মেষের রাখাল। আর এই পেশা সব নবী-রাসুলেরই জীবনের অংশ ছিল। মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘নবুয়ত ও রিসালাতের মর্যাদায় অধিষ্ঠিত হওয়ার আগেই সব নবী ও রাসুল বেশ কিছুকাল পশুচারণ ও পালন করেছেন। ’ একবার তাঁকে প্রশ্ন করা হলো—‘আপনিও কি পশুচারণ করেছেন?’ জবাবে মহানবী (সা.) বলেন, ‘হ্যাঁ, আমি বেশ কিছু দিন কারারিত উপত্যকায় মক্কাবাসীদের পশু চড়িয়েছি। ’শ্রমিকের মজুরি নির্ধারণ ও পরিশোধের ব্যাপারে আল্লাহর নবী (সা.) সতর্ক ও ইনসাফপূর্ণ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘মজুরি নির্ধারণ ছাড়া কোনো শ্রমিককে কাজে নিয়োগ করা অনুচিত। ’ (নাসাঈ, হাদিস : ৩৫৮২)শ্রমিক যাতে কাজ করার আগে তার শ্রমের মূল্য জানতে পারে, তার ব্যবস্থা করেছেন মহানবী...