শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, আজ রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে ‘ঈমান-আকিদা রক্ষা কমিটি’র ব্যানারে আয়োজিত সমাবেশ থেকে কিছু লোক নুরুল হক ওরফে নুরাল পাগলার মাজারের দিকে অগ্রসর হন এবং সেখানে তারা মাজার ভাঙচুর ও মরদেহ পুড়িয়ে দেওয়ার মতো ঘটনা ঘটান; যা বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রচার হয়েছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা এবং স্থানীয় আলেম-সমাজের সমন্বয়ে ওই ‘ঈমান-আকিদা রক্ষা কমিটি’ গঠিত হয়েছে। নুরুল হককে শরীয়ত পরিপন্থি কায়দায় পবিত্র কাবা শরীফের আদলে কালো রঙের ঘরে কবরস্থ করা হয়েছে দাবি করে মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) ধর্ম অবমাননার অভিযোগে বিক্ষোভের ঘোষণা দেয় ওই কমিটি। এ ঘটনায় সহিংসতার আশঙ্কা থাকলেও প্রশাসন তিন দিনেও বিষয়টির সঠিক সুরাহা করতে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। প্রশাসনের ব্যর্থতা এবং প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দলগুলোর স্থানীয় পর্যায়ে দায়িত্বহীনতার পরিচয় উদ্বেগজনক। এ ধরনের ঘটনা শুধু...