কবি সাইফুল ইসলাম মহানবী হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে ভালোবেসে পরশমণির সঙ্গে তুলনা করেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘নবী মোর পরশমণি’। আমাদের নবীজি (সা.) সেই কাল্পনিক পরশমণির মতোই, যার স্পর্শে সাধারণ লোহাও সোনায় পরিণত হয়। অর্থাৎ নবীজির শিক্ষা, চরিত্র ও দিকনির্দেশনা মানুষের হৃদয়কে শুদ্ধ করে, আত্মাকে আলোকিত করে, জীবনকে মূল্যবান ও মর্যাদাবান করে তোলে। এখানে নবীজির সঙ্গে পরশমণির উপমা দিয়ে বোঝানো হয়েছে, তার সান্নিধ্য, আদর্শ ও অনুসরণের মাধ্যমে একজন সাধারণ মানুষও উন্নত, মহৎ ও মহান হয়ে উঠতে পারে। নবীজি (সা.)-কে অনুসরণের জন্য তার জন্ম, বেড়ে ওঠা, বিশেষ করে নবুয়তের পরবর্তী জীবন সম্পর্কে যথাযথভাবে অবগত থাকা আবশ্যক। নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জন্ম তারিখ নিয়ে একাধিক অভিমত রয়েছে। প্রসিদ্ধ হলো, তিনি ১২ রবিউল আউয়াল জন্মগ্রহণ করেছেন। তার জীবনী লেখকদের মধ্যে অন্যতম একজন...