বয়স্ক অনেকেরই হাত কাঁপে। সাধারণত হাতের কবজি, আঙুল, বুড়ো আঙুলের পেশিগুলো অনিচ্ছাকৃত নড়াচড়া করে। এটি স্নায়ুতন্ত্রের ত্রুটিজনিত রোগ। এ সমস্যায় প্রতিদিনের কাজে ব্যাঘাত ঘটে। তবে এটি প্রাণঘাতী রোগ নয়; মস্তিষ্কের কোষ নিষ্ক্রিয় হলে এ সমস্যা দেখা দেয়। শুরুতে এক হাত কাঁপতে থাকে। পরে অন্য হাতে ছড়িয়ে যায়। একই সঙ্গে দুই হাতই কাঁপতে থাকে। হাত যত নড়ে, কাঁপন তত বাড়ে। মানসিক চাপ, ক্লান্তি, উত্তেজক পদার্থের ব্যবহার এসব কাঁপুনি বাড়িয়ে তোলে। কাঁপুনির কারণে কাপড় পরা, গ্লাস বা কাপ ধরা, খাওয়া বা দাড়ি কামানো, এমনকি লিখতেও অসুবিধা হয়। হাত কাঁপা স্নায়ুতন্ত্র বা পার্কিন্সন রোগে হয়। জিনগত পরিবর্তনেও হয়। এ ছাড়া হাইপারথাইরয়েডিজম, মাল্টিপল স্কলেরোসিস, ডায়স্টেনিয়া, বেশি বয়স, পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথি ও স্ট্রোকের কারণেও হয়। ঘুম না হলে মেজাজ খিটখিটে হয়, বিরক্ত লাগে। অনেক সময় ঘুম...