গোয়ালন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, দুই পক্ষের হামলায় ২২ জন আহত হন। এর মধ্যে ১৯ জনকে ফরিদপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করা হলে পথিমধ্যে একজন মরা যান। বাকি তিন জন নিরাপত্তার জন্য স্বেচ্ছায় ফরিদপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চলে যান। নিহত ব্যক্তির নাম রাসেল মোল্লা (২৮)। তিনি গোয়ালন্দ উপজেলার দেবগ্রাম ইউনিয়নের জতুমিস্ত্রিপাড়া গ্রামের আমজাদ মোল্লার ছেলে। তবে তিনি কোন পক্ষের এটা জানা যায়নি। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গোয়ালন্দ পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডে নিজ বাড়িতে দরবার শরিফ গড়ে তোলেন নুরুল হক। গত ২৩ আগস্ট বার্ধক্যজনিত অসুস্থতায় মারা যান নুরুল হক। ওই দিন রাতে মাটি থেকে ১২ ফুট উঁচুতে বিশেষ কায়দায় কফিনের মধ্যে তার লাশ দাফন করা হয়। এরপর বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে কবর সমতল করাসহ কয়েকটি...