জানা গেছে, জুমার নামাজ শেষে ‘ইমান আকিদা রক্ষা কমিটি’র ব্যানারে একটি বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশ শেষে বিক্ষুব্ধ জনতা নুরাল পাগলের দরবার শরিফের দিকে অগ্রসর হলে পুলিশ তাদের থামানোর চেষ্টা করে। এসময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও পুলিশের কয়েকটি গাড়ি ভাঙচুর করা হয়, যাতে অন্তত ৫ পুলিশ সদস্য এবং দুইজন প্রশাসনিক কর্মকর্তা আহত হন। পরবর্তীতে উত্তেজিত জনতা দরবার শরিফে প্রবেশ করে ব্যাপক ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ চালায়। একপর্যায়ে নুরা পাগলের কবর খুঁড়ে মরদেহ বের করে পদ্মার মোড়ে এনে আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া হয়। এই হামলায় দরবার শরিফের অনুসারী মো. রাশেল মোল্লা (২৮) নিহত হয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছেন তার কাকাতো ভাই ও জেলা ছাত্রদলের নেতা শাহরিয়ার আদনান নুর ইসলাম। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সেনাবাহিনী ও র্যাব ঘটনাস্থলে মোতায়েন করা হয়েছে। সন্ধ্যা পর্যন্ত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে...