ধনকুবের আনুতিন চার্নভিরাকুলকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত করেছে থাইল্যান্ডের পার্লামেন্ট। এ নিয়ে দুই বছরের মধ্যে দেশটিতে তিনজন প্রধানমন্ত্রী হলেন। দেশটির সবচেয়ে প্রভাবশালী রাজনৈতিক গোষ্ঠীর সদস্য পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রাকে গত সপ্তাহে সাংবিধানিক আদালত প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে সরিয়ে দেয়। মূলত সীমান্ত সংঘাত মোকাবিলায় কম্বোডিয়ার সঙ্গে নীতি লঙ্ঘনের দায়ে তাকে এ পদ থেকে অপসারণ করা হয়। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, আনুতিনের দল ভুমজাইথাই সিনাওয়াত্রার ফিউ থাইয়েরে সঙ্গে জোটবদ্ধ হলেও সেখান থেকে বেরিয়ে যায় এবং সংসদে প্রধানমন্ত্রী পদে ব্যাপক সমর্থন পায়। তবে থাইল্যান্ডের সমস্যা হয়তো এখানেই শেষ নয়। কারণ দেশটির আদালতের হস্তক্ষেপ এবং সামরিক অভ্যুত্থানে অল্প সময়ের মধ্যে একাধিক নেতার পরিবর্তন হয়েছে। অনুতিনের প্রধানমন্ত্রী পদে বসার ঘটনা সিনাওয়াত্রা পরিবারের জন্য বড় ধাক্কা। ২০০১ সালে পেতংতার্নের বাবা থাকসিন সিনাওয়াত্রা প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর থেকে দেশটির...