এই প্রস্তাব শিল্পের বাইরের স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠীগুলোর প্রভাব বিস্তারের সুযোগ তৈরি, কর্মক্ষেত্রের স্থিতিশীলতাকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলা এবং বিনিয়োগকারীদের আস্থা নষ্ট করতে পারে বলে মনে করে বাংলাদেশ এমপ্লয়ার্স ফেডারেশন যা প্রকৃত ট্রেড ইউনিয়ন শক্তিশালী করার পরিবর্তে কারখানা ও প্রতিষ্ঠানে বিভাজন ও বিশৃঙ্খলা ডেকে আনতে পারে। এটি শ্রমিক ও মালিক উভয়ের জন্যই ক্ষতিকর। বাংলাদেশ এমপ্লয়ার্স ফেডারেশন (বিইএফ) আরও বলছে, সংস্কার অবশ্যই বাংলাদেশের বাস্তবতা। তা শিল্প খাতের প্রেক্ষাপট ও প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতার ভিত্তিতে হতে হবে। কোনো আরোপিত বাহ্যিক চাপের ভিত্তিতে হলে তা বাস্তবায়ন কঠিন হবে। সংগঠনটি আরও বলছে, বাংলাদেশে চ্যালেঞ্জ হলো প্রতিষ্ঠান ও শ্রমশক্তির আইন কার্যকর করার সক্ষমতা নিশ্চিত করা। প্রকৃতপক্ষে প্রতিষ্ঠানের সম্পদের ঘাটতি, দুর্বল শ্রম পরিদর্শন ব্যবস্থা এবং অকার্যকর তদারকি ও বিরোধ নিষ্পত্তি প্রক্রিয়ায় সক্ষমতার অভাব। যদি প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধি, পরিদর্শন ব্যবস্থা শক্তিশালী করা...