এতো কিছুর পরও নির্বাচনী ট্রেন থামবে না, বলছেন সংশ্লিষ্টরা। কূটনৈতিক সূত্রগুলোও এমন আভাসই দিচ্ছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ইস্যুটি এখন প্রায় চূড়ান্ত হয়ে আছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ব্যাপারে সবাই একমত। তবে আসন্ন এ নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে হবে নাকি এর পরের নির্বাচন থেকে তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা চালু হবে তা নিয়ে কিছুটা অনিশ্চয়তা রয়েছে। কারণ, বিএনপি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের পরিবর্তন চাইছে না এ মুহূর্ত। তারা মনে করছে, নতুন সরকার গঠন করতে গেলে নির্বাচন নিয়ে আবার কোনো না কোনো জটিলতা দেখা দিতে পারে। মাঝে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনকে সরিয়ে দেয়ার যে প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল সেটিও এখন থেমে গেছে। এর কারণ হলো, রাষ্ট্রপতি পদ থেকে সাহাবুদ্দিনকে এভাবে সরাতে গেলে সংবিধান লঙ্ঘন হবে। তাতে নতুন জটিলতা তৈরি হতে পারে। এদিকে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে ভোট অনুষ্ঠানের...