মানিকগঞ্জ সদরের বাসিন্দা আনন্দ সাহা। মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় দুই হাত এবং পায়ে গুরুতর আঘাত পান। ৪ সেপ্টেম্বর তার বিয়ের দিন ধার্য ছিল। আনন্দ সাহার পরিবার হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে সনাতন ধর্মে বিয়ের লগ্নের গুরুত্ব সম্পর্কে জানায়। তখন বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখা হয়। কনসালটেন্টদের সঙ্গে পরামর্শ করে রাত ৯টায় বিয়ে সম্পন্ন হয়। এই ঘটনা গণমাধ্যমের বরাতে প্রকাশ হলে সোশ্যাল মিডিয়ায় মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়। নেটিজেনরা বিভিন্ন মন্তব্য করতে থাকেন। অনেকেই বিষয়টিকে ইতিবাচকভাবেই দেখেন। তারা নানাবিধ মন্তব্য করে ফেসবুকে পোস্ট দিতে থাকেন। শ্যামল মজুমদার লিখেছেন, ‘ছেলে মোটরসাইকেলে অ্যাক্সিডেন্ট হয়ে হাসপাতালে শুয়ে আছে। লগ্ন পেরিয়ে যাবে বিধায় হাসপাতালের অনুমতি নিয়ে দুই পরিবারের সম্মতি নিয়ে হাসপাতালে বিয়ে হয়।’ সনাতন ধর্ম এসডি নামের পেজে লেখা হয়, ‘ভাঙা হাত-পা কিন্তু হৃদয়ের বন্ধন অটুট! তাই তো এরা সাত পাঁকে বাঁধা...