লক্ষ্মীপুর: একসময় গ্রামের ঘরে ঘরে বাঁশের তৈরি ধানের ডোল ছিলো স্বাভাবিক দৃশ্য। ধান, বাদাম, সয়াবিন কিংবা সুপারি রাখার জন্য প্রয়োজন হতো ডোল। বাঁশের বেড়া বা ডোল ছাড়া যেনো গৃহস্থালি অসম্পূর্ণ থাকতো। কিন্তু সময়ের বিবর্তনে সেই ঐতিহ্য এখন ইতিহাসে ঠাঁই নিয়েছে।ডোল রাখা হতো ঘরের ভেতরেই সাধারণত এক কোণে। বাঁশ ও মাটি মিশিয়ে তৈরি এসব ডোল ফসলকে সুরক্ষিত রাখতো ইঁদুর ও পোকামাকড়ের হাত থেকে। গৃহস্থালির নিরাপদ ভাণ্ডার হিসেবেই ডোল ছিলো গ্রামীণ জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ।আজও কেউ কেউ এই শিল্পের সাথে লড়াই করে টিকে আছেন। তবে তাদের কাজ সীমিত হয়ে গেছে টিনের ঘর বা সাইটওয়ালের দর্মা বানানো পর্যন্ত। দর্মা তৈরিতে ব্যবহার করা বাঁশ আসে খাগড়াছড়িসহ বিভিন্ন পাহাড়ি এলাকা থেকে। প্রতিটি বাঁশ কারিগরদের নিজেদের খরচে কিনতে হয়, যার দাম পড়ে ৩০০-৪০০ টাকা। দর্মার বেড়া বিক্রি...