তারেক রহমানকে রাজনীতি থেকে সরানোর জন্য শুরুতে এক-এগারোর অন্তর্বর্তী সরকার, পরে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার সরকার দীর্ঘ সময় ধরে নিখুঁত পরিকল্পনা ও ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিল। এই ষড়যন্ত্রের প্রধান হাতিয়ার ছিল অসংখ্য মিথ্যা মামলা ও শাস্তি।৭৫টি মামলা ঠুকে দেওয়া হয় তারেক রহমানের বিরুদ্ধে। এর মধ্যে কয়েকটিতে তাঁর সাজাও হয়, বাকিগুলোর বিচার বছরের পর বছর ধরে চলছিল। দেশে ফিরলেই নিশ্চিত তাঁর ঠিকানা হতো জেলখানায়। বিপন্ন হতো তাঁর জীবন।এই মামলাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মামলা। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের সমাবেশে ভয়াবহ গ্রেনেড হামলায় ২৪ জন নিহত ও শতাধিক আহত হন। পরদিন মতিঝিল থানায় এ ঘটনায় একটি মামলা করা হয়। পরে ২০১৮ সালের ১০ অক্টোবর এই মামলার রায়ে তারেক রহমানকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়। তবে...