আকাশজুড়ে ৮০ হাজার সাদা কবুতর ও ৮০ হাজার রঙিন বেলুন। একমুহূর্তের জন্য হলেও পুরো আকাশই যেন বদলে দিল তারা। ভূমিতে সে সময় সমান কদমে এগিয়ে চলেছে ১০ সৈনিক। দীর্ঘদেহী, সুদর্শন সেসব সৈনিকের দিকে তাকিয়ে মনে হতে পারে, এই ধরার নতুন অধিকর্তা তারা। এ ব্যাপারে যদি কারও কোনো সন্দেহ হয়, তা ঘুচিয়ে দিতে লম্বা রাস্তাজুড়ে ছিল সর্বাধুনিক মারণাস্ত্রের এক অভূতপূর্ব প্রদর্শনী। তার মধ্যে ছিল হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র, আন্তমহাদেশীয় পারমাণবিক বোমা, বিমান থেকে নিক্ষেপযোগ্য সাঁজোয়া গাড়ি, ডুবন্ত ড্রোন ও চালকবিহীন যুদ্ধবিমান। এমন জাঁকজমকপূর্ণ সামরিক মহড়া দেখতে ৩ সেপ্টেম্বর বেইজিংয়ের তিয়েনআনমেন চত্বরে সমবেত হয়েছিলেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে আগত রাষ্ট্রনায়কেরা। তাঁদের মধ্যে ছিলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন, উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং-উন, ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান ও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ। একবার তাঁদের দিকে,...