তদন্ত করার কথা এক দপ্তরের। করে আরেক দপ্তর। যখন বোধোদয় হয় আরে এটা তো তাদের তদন্ত করার এখতিয়ারই নেই। তখন যাদের কর্তৃত্ব তাদের কাছে পাঠানো হয়। কিন্তু ততদিনে যা হওয়ার তাই হয়। আলামত নষ্ট হয়। মামলার মেরিট কমে যায়। সাক্ষ্য-প্রমাণ নষ্ট হয়। ফাঁকফোকর গলিয়ে অপরাধীরা বেরিয়ে যান। এমনটা ঘটছে বছরের পর বছর। কিন্তু বিষয়টি নিয়ে কেউ গা করেন না। ঘটনাটি ২০২৩ সালের। শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম ট্রানজিট গুদাম থেকে ৫৫ কেজি স্বর্ণ চুরি হয়। যার বাজার দাম ছিল প্রায় ১৫ কোটি টাকা। এ ঘটনায় হইচই পড়ে যায়। মামলা হয় বিমানবন্দর থানায়। সরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে স্বর্ণ চুরি দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) তফসিলভুক্ত অপরাধ। এর অনুসন্ধান-তদন্ত করার এখতিয়ার দুদকের। কিন্তু ঘটনাটি পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) ও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ...