গত বছরের ৫ আগস্ট ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার পতনের পর দেশে একটি পরিবর্তনের আকাঙ্খা তৈরি হয়। এক্ষেত্রে বিভিন্ন সাংবিধানিক এবং রাজনৈতিক ধারায় সংষ্কারের বিষয়টি আলোচনায় চলে আসে। আগামীতে কোনো সরকার যাতে স্বৈরাচারী হয়ে উঠতে না পারে সেরকম সংষ্কারের দাবি আসে বিভিন্ন মহল থেকে।অন্যদিকে জুলাই আন্দোলনে জড়িত সম্মুখ সারির নেতৃত্বদানকারী, অংশগ্রহণকারীদের ভবিষ্যত নিরাপত্তার বিষয়টিও গুরুত্বপূর্ণ। আর সে কারণেই চলতি বছরের ১২ জুলাই অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে সভাপতি করে সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়েছে । সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজকে এই কমিশনের সহ-সভাপতি করা হয়েছে।সর্বমোট ১১টি কমিশনের সুপারিশকে একত্রিত করে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন সংষ্কার প্রক্রিয়া নিয়ে দেশের প্রধানতম রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা অব্যাহত রয়েছে। যদিও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ আছে আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।দেশের ৬৪...