দেশের যে পাঁচ দুর্বল ব্যাংক মিলে শরিয়াভত্তিক বৃহৎ ব্যাংক গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, তা কি চলমান সংকট কাটিয়ে অগ্রগামী হতে পারবে? গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বলছেন, সরকার নিয়ন্ত্রিত ব্যাংকটি শক্তিশালী হবে, গ্রাহকও সময় মত টাকা ফেরত পাবেন। আর বিদ্যমান কর্মীদের চাকরি হারাতে হবে না। এই উদ্যোগ যদি লক্ষ্যে পৌঁছাতে ব্যর্থও হয়, তবু গ্রাহক টাকা ফেরত পাবেন– এ ভাবনায় অনেকটা স্বস্তি প্রকাশ করেছেন আর্থিক খাতের অনেকেই। বর্তমানে দুর্বল পাঁচ ব্যাংক তারল্য সংকটে রয়েছে; গ্রাহকদের প্রয়োজন মত টাকা ফেরত দিতে পারছে না। কয়েকজন অর্থনীতিবিদ বলেছেন, সরকারের নেওয়া উদ্যোগ সফল হলে তা ব্যাংকিং খাতের জন্য ইতিবাচক ও উদাহরণ হিসাবে কাজ করবে। একীভূতকরণ পরিকল্পনার আওতায় থাকা ব্যাংকগুলো হচ্ছে- এক্সিম ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক ও গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক। বাংলাদেশ...