মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের ঘটনায় সাক্ষী দেয়ার জন্য সরকারি নিয়োগ প্রাপ্ত মধুসুদন ঘরামীকে ১৯৭১ সালের ঘটনার সাথে তার স্ত্রী শেফালী ঘরামীকে আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী ধর্ষণ করেছে মর্মে মিথ্যা সাক্ষ্য দিতে বলা হয়। কিন্তু মধুসুদন সেইফ হাউজে থেকে পালিয়ে গিয়ে সাক্ষ্য দিতে অস্বীকার করলে তাকে ফেরৎ নিয়ে এসে রাতভর নির্মম নির্যাতন করা হয়। এরপরও তিনি মিথ্যা সাক্ষ্য দিতে রাজি না হওয়ায় তার নাতি সুমনকে অপহরণ করে, তাকে সামনে রেখে বন্দুক ঠেকিয়ে হত্যার হুমকি দেয়া হয়। অবশেষে তার নাতির জীবন বাঁচাতে মধুসুদন বাধ্য হয়ে মিথ্যা সাক্ষ্য দিতে সম্মত হন এবং সেইফ হাউজে আটক থাকতে বাধ্য হন। একই সাথে সাক্ষীরা দীর্ঘ সময় ধরে ঢাকার গোলাপবাগে অবস্থিত সেইফ হাউজে জোরপূর্বক আটক থাকার ঘটনা জানিয়েছেন। গতকাল বুধবার দুপুরে ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটরের কার্যালয়ে এ...