গত বছরের জুলাই-আগস্টের আন্দোলনে বিভিন্ন শ্রেণীপেশার নারীর অংশগ্রহণ ছিল চোখে পড়ার মতো। ফলে অন্তর্বর্তী সরকার যখন রাষ্ট্র সংস্কারের কাজে হাত দিলো, তখন অনেকেই আশাবাদী হয়ে উঠেছিলেন, এবার হয়ত সংসদে নারীর প্রতিনিধিত্ব বাড়ানো এবং সরাসরি নির্বাচনের সুযোগ মিলবে। কিন্তু কিছু রাজনৈতিক দলের আপত্তিতে ‘ক্রমান্বয়ে ১০০ আসন সংরক্ষণের’ সিদ্ধান্ত এসেছে ঐকমত্য কমিশনে। বিদ্যমান জাতীয় সংসদে ৫০টি সংরক্ষিত আসনে নারী প্রতিনিধি মনোনয়ন দেয়া হয়। রাষ্ট্র সংস্কারের উদ্যোগের মধ্যে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন গঠন ছিল অন্যতম। কিন্তু এ কমিশনের সুপারিশ আমলে নেয়া নিয়ে বিরোধিতার মুখে পড়ে সরকার। নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন প্রতিটি সংসদীয় এলাকার জন্য একটি সাধারণ আসনের পাশাপাশি নারীদের জন্য একটি সংরক্ষিত আসন রেখে সংসদে মোট ৬০০ আসন করার সুপারিশ করেছে। উভয় ক্ষেত্রে সরাসরি ভোটের মাধ্যমে নির্বাচন করার সুপারিশও এসেছে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত এ কমিশনের...