এ বিষয়ে ড. আখন্দ বলেন, জাপান ও বাংলাদেশ মিলিয়ে প্রায় ৩২ বছর গবেষণা ও পড়াশোনায় যুক্ত ছিলাম। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস নেওয়া আমি খুব উপভোগ করতাম। এখানে এসে প্রশাসনিক ব্যস্ততার কারণে আমার মনে হলো একটা শ্বাস নেওয়ার পরিবেশ দরকার। তাই আমি নিজ থেকেই বিজিই বিভাগের চেয়ারম্যানকে বলি, আমি একটা ক্লাস নিতে চাই। তারা খুশি হয়েছেন।তিনি বলেন, ক্লাস নেওয়াটা আমাকে স্পিরিট দেয়, ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে ইন্টারঅ্যাক্ট করতে পারি, পড়াশোনার অভ্যাসটাও বজায় থাকে। পুরো বিষয়টা আমাকে আনন্দ দেয়। ক্লাস নেওয়াটা আমার কাছে শ্বাস নেওয়ার মতো। এতে সারাদিনের কাজে শক্তি পাই। আমি জানি না আমার শিক্ষার্থীরা কতটা উপভোগ করছে, তবে আমি সত্যিই উপভোগ করি।ফরহাদের ছাত্রলীগ বিতর্ক, ভিডিও বার্তা দিলেন আসল ফরহাদবিজিই বিভাগের ২০২৪-২৫ সেশনের শিক্ষার্থীরা জানান, বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের প্রথম ক্লাসটিই আমরা উপাচার্য স্যারের মাধ্যমেই শুরু...