ফরিদা পারভীনের অসুস্থতার খবর ছড়িয়ে পড়তেই সংগীতাঙ্গন ও ভক্তদের মধ্যে উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়েছে। সবাই তার দ্রুত সুস্থতা কামনা করছেন।১৯৫৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর নাটোর জেলার সিংড়া থানার শাওল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন ফরিদা পারভীন। শৈশব কেটেছে কুষ্টিয়ায়। ১৯৬৮ সালে রাজশাহী বেতারে নজরুলসংগীত গাওয়ার মধ্য দিয়ে তার আনুষ্ঠানিক পথচলা শুরু হয়। ১৯৭৩ সালে দেশাত্মবোধক গান গেয়ে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পান। পরবর্তী সময়ে সাধক মোকসেদ আলী শাহের কাছে লালন সংগীতে তালিম নেন তিনি।বাংলাদেশের সংগীতে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে তিনি একুশে পদক পেয়েছেন। এ ছাড়া ২০০৮ সালে জাপান সরকারের পক্ষ থেকে লাভ করেন ‘ফুকুওয়াকা এশিয়ান কালচার অ্যাওয়ার্ড’। ১৯৯৩ সালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে সেরা প্লেব্যাক গায়িকার স্বীকৃতিও পান তিনি।ফরিদা পারভীন শিশুদের লালন সংগীত শিক্ষার জন্য ‘অচিন পাখি স্কুল’ প্রতিষ্ঠা করেছেন, যা এখনও এই ধারার চর্চায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান...