এছাড়া যেসব অঞ্চলে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগ নেই সেখানেও দ্রুতগতির ইন্টারনেট পাওয়া যাবে এই প্রযুক্তির মাধ্যমে। বিশ্বের যেসব দেশে ফাইভ-জি চালু আছে, সেখানে সাধারণ গ্রাহকদের ব্যবহার ছাড়াও বন্দর পরিচালনা, বাণিজ্যিক কার্যক্রম, চিকিৎসা, শিক্ষা, ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ, শিল্প খাতে এই সেবা ব্যবহৃত হয়। তবে অনেকেই মনে করেন ফাইভ-জি নেটওয়ার্ক তরঙ্গ হয়তো মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর। এর আসলে বৈজ্ঞানিক কোনো ব্যাখ্যা বা প্রমাণ পাওয়া যায়নি। জার্মানির কনস্ট্রাক্টর বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীদের পরিচালিত নতুন এক গবেষণায় বলা হয়েছে, উচ্চক্ষমতার ফাইভ-জি নেটওয়ার্কের তরঙ্গ চরম পরিস্থিতিতেও মানুষের স্বাস্থ্যের কোনো ক্ষতি করে না। পিএনএএস নেক্সাস নামের একটি বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধে প্রকাশিত সেই গবেষণাপত্রে বলা হয়েছে, গবেষণা চলাকালে উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন ফাইভ-জি নেটওয়ার্কের তড়িৎ-চুম্বকীয় তরঙ্গের সামনে মানুষের ত্বকের কোষ সরাসরি উন্মুক্ত করা হয়েছিল। তবে ফাইভ-জি নেটওয়ার্কের তরঙ্গ মানুষের ত্বকের ওপরে কোনো প্রভাব তৈরি করেনি। বিজ্ঞানীরা...